আমি বাংলাদেশ
ওজন কমানোর সহজ উপায় জানতে এখানে ক্লিক করুন।
পাশাপাশি খালি পেটে এই খাবার খেলে এর মধ্যে থাকা পটাশিয়াম পেটে এসিডের সৃষ্টি করতে পারে। এছাড়াও খালি পেটে কলা খেলে দেহে ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়ামের ভারসাম্য নষ্ট হতে পারে। তাই সব দিক বিবেচনা করে বলা যায়, খালি পেটে কলা খাওয়া উচিৎ নয়।
কারফিউ কি ও ১৪৪ ধারার মধ্যে পার্থক্য কি
কলায় ক্যালোরি কম এবং ফাইবার বেশি। ফলে এটি খেলে পেট ভরে যায় এবং ক্ষুধা কম লাগে। তাই যারা ওজন কমাতে চান, তাদের জন্য কলা একটি আদর্শ ফল।
শক্তি বৃদ্ধি সহায়তা: কলা হল গ্লুকোজ , ফ্রুক্টোজ এবং সুক্রোজের মতো প্রাকৃতিক শর্করার একটি বড় উৎস। এই শর্করাগুলি দ্রুত শক্তি বৃদ্ধি করে, যা ক্রীড়াবিদ বা দিনের বেলা দ্রুত এনার্জি প্রয়োজন এমন ব্যক্তির জন্য কলা একটি নিখুঁত জলখাবার হতে পারে। এটি click here শক্তির মাত্রা বজায় রাখতে এবং পুনরুদ্ধারে সহায়তা করে থাকে। যা মানুষের জন্য শারীরিক ব্যায়ামের আগে বা পরে খাওয়ার জন্য কলাকে একটি আদর্শ খাবার হিসেবে বিবেচনা করা যেতে পারে।
আরো পড়ুন: বাতাবি লেবুু নানা রোগের মহাষৌধ
দেহের এনার্জি বা শক্তি বাড়াতে এর রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ অবদান। শরীরে দুর্বলতা দেখা দিলে তাই এই ফল খাওয়া যায়। এতে শরীরে শক্তি পাওয়া যাবে।
আরো পড়ুন ঃ কালোজিরা – খাওয়ার উপকারিতা – কালোজিরা খাওয়ার নিয়ম জেনে নিন
কলায় থাকা ফাইবার উপাদান হার্টের স্বাস্থ্যে ভালো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ডায়েটারি ফাইবার কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে, যার ফলে কার্ডিওভাসকুলার রোগের ঝুঁকি কমে। ফাইবার-সমৃদ্ধ খাদ্য হার্ট অ্যাটাক এবং অন্যান্য হার্ট-সম্পর্কিত রোগ থেকে মুক্ত থাকতে সহায়তা করে থাকে।
৪ ছোট বাচ্চাদের নতুন শক্ত খাবার খাওয়ানোর সময় চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ফল হিসেবে কলা খাওয়ানো যেতে পারে।
সবুজ কলায় সবচেয়ে বেশি পরিমাণে প্রতিরোধী স্টার্চ এবং সবচেয়ে কম পরিমাণে চিনি থাকে। এছাড়াও এতে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে অ্যামিনো অ্যাসিড, ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন সি, আয়রন, ক্যালসিয়াম এবং ফসফরাস।
কলা একটি বহুমুখী এবং পুষ্টিকর ফল যা সকালে খালি পেটে খেলে অনেক উপকার পাওয়া যায়। এগুলি দ্রুত শক্তি বৃদ্ধি করে, পুষ্টির শোষণ বাড়ায় এবং হজমের স্বাস্থ্যকে উন্নীত করে। যদিও খালি পেটে তাদের সেবন সম্পর্কে কিছু উদ্বেগ এবং কল্পকাহিনী রয়েছে, তবে সুবিধাগুলি বেশিরভাগ লোকের সম্ভাব্য ক্ষতির চেয়ে অনেক বেশি। আপনারা সকালের রুটিনে কলা অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন। একটি সুষম খাবারের অংশ হিসাবে এবং সামগ্রিক স্বাস্থ্য ও সুস্থতায় উল্লেখযোগ্য অবদান রাখার ক্ষেত্রে কলা খেতে পারেন।
কোলন সংক্রান্ত বিভিন্ন রোগ দূর করতে এটি বেশ ভূমিকা রাখে। পাশাপাশি কোলন ক্যান্সার প্রতিরোধেও এটি বেশ কার্যকর।